আত্মহননের পথে
স্বাগতম দে
স্বাগতম দে
আত্মহনন ইচ্ছায় শিল্পী চেয়ে আছে -
মৃত অবয়ব পানে ।
মেঘের উড়ো চিঠি ,
দীঘির জলে উঁকি দেয় ।
অভিমানী মেঘদূত কবিও চেয়েছিল মৃত্যু মাধুকরী ,
কোনো এক সরোবর ঘাটে ।
শ্যাওলা নুপুর পায়ে পরে
দীঘির সিঁড়ি ।
শিল্পী দেখে অনুভূতিহীন অবয়ব ,
কঙ্কাল কাঠামো ।
মৃত অবয়ব পানে ।
মেঘের উড়ো চিঠি ,
দীঘির জলে উঁকি দেয় ।
অভিমানী মেঘদূত কবিও চেয়েছিল মৃত্যু মাধুকরী ,
কোনো এক সরোবর ঘাটে ।
শ্যাওলা নুপুর পায়ে পরে
দীঘির সিঁড়ি ।
শিল্পী দেখে অনুভূতিহীন অবয়ব ,
কঙ্কাল কাঠামো ।
একদিন প্রতিমা ছিল ।
পৃথিবীর কাদা হাতে ,
কত কল্পনায় স্বপ্ন তুলিতে আঁকা ,
মনসিজ প্রেম বুকে ।
কপালে কুমকুম ,
এঁকেছিল চোখ ,
দৃষ্টি দানে অকৃপণ হাতে মোহিনীর রূপ ।
বুকের ভাঁজে ফুলদানিতে প্রাণদান ।
নাভি কুন্ডে তুলির ছোঁয়ায় ,
বিশুদ্ধ গভীরে, সৃজনী আবর্ত ।
পৃথিবীর কাদা হাতে ,
কত কল্পনায় স্বপ্ন তুলিতে আঁকা ,
মনসিজ প্রেম বুকে ।
কপালে কুমকুম ,
এঁকেছিল চোখ ,
দৃষ্টি দানে অকৃপণ হাতে মোহিনীর রূপ ।
বুকের ভাঁজে ফুলদানিতে প্রাণদান ।
নাভি কুন্ডে তুলির ছোঁয়ায় ,
বিশুদ্ধ গভীরে, সৃজনী আবর্ত ।
পানমুখ দীঘির পাশে ,
বিসর্জিত নারী তার ।
শুকনো খড়ের বিনুনি বোনা ,
তীক্ষ্ণ বাশেঁর শলাকায়
বিঁধে আছে ,
দেবী তার মানুষী কঙ্কাল ।
কবন্ধ সৃষ্টি এক ।
বিসর্জিত নারী তার ।
শুকনো খড়ের বিনুনি বোনা ,
তীক্ষ্ণ বাশেঁর শলাকায়
বিঁধে আছে ,
দেবী তার মানুষী কঙ্কাল ।
কবন্ধ সৃষ্টি এক ।
এভাবেই যুগে যুগে -
স্বপ্নেরা মরে গেলে ,
সৃষ্টির স্থলিত মৃত্যু দেখে ,
স্রষ্টা করে মাধুকরী -
উলঙ্গ অধিকারে ,
আত্মহননের পথে ।
স্বপ্নেরা মরে গেলে ,
সৃষ্টির স্থলিত মৃত্যু দেখে ,
স্রষ্টা করে মাধুকরী -
উলঙ্গ অধিকারে ,
আত্মহননের পথে ।
No comments:
Post a Comment